পবিত্র আশুরা ২৯ জুলাই

MIZANUR RAHMAN
বাংলাবাজার পত্রিকা রিপোর্ট
প্রকাশিত: ১০:৩৮ অপরাহ্ন, ১৮ জুলাই ২০২৩ | আপডেট: ৩:৪১ পূর্বাহ্ন, ১৯ জুলাই ২০২৩
ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

দেশের আকাশে মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) কোথাও ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে বুধবার (১৯ জুলাই) পবিত্র জিলহজ মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) থেকে পবিত্র মুহাররম মাস গণনা শুরু হবে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২৯ জুলাই (শনিবার) পবিত্র আশুরা পালিত হবে।

মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

আরও পড়ুন: নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে বিদায় নেবো: ধর্ম উপদেষ্টা

সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, আজ ২৯ জিলহজ ১৪৪৪ হিজরি, ৩ শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৮ জুলাই ২০২৩ খ্রি. মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়নি।

এই অবস্থায় আগামীকাল ৩০ জিলহজ ১৪৪৪ হিজরি, ৪ শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৯ জুলাই ২০২৩ খ্রি. বুধবার জিলহজ মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৫ শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২০ জুলাই ২০২৩ খ্রি. বৃহস্পতিবার থেকে পবিত্র মুহাররম মাস গণনা শুরু হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১০ মুহাররম ১৪৪৫ হিজরি, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯ জুলাই ২০২৩ খ্রি. শনিবার পবিত্র আশুরা পালিত হবে।

আরও পড়ুন: বছর পেরিয়ে গেলেও প্রকাশ করা হয়নি উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদের হিসাব

সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মু. আ. আউয়াল হাওলাদার, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মো. নজরুল ইসলাম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মো. নায়েব আলী মন্ডল (অতিরিক্ত দায়িত্ব), সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. আবদুল জলিল, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মো. সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের কন্ট্রোলার মো. জুলফিকার রহমান কোরাইশী, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নিয়ামতুল্লাহ, সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ আবদুর রশীদ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান, প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।