এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ৯ বাড়িওয়ালাকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

Abid Rayhan Jaki
বাংলাবাজার ডেস্ক
প্রকাশিত: ৮:০১ অপরাহ্ন, ০৮ জুলাই ২০২৪ | আপডেট: ৩:১৭ পূর্বাহ্ন, ১৫ অগাস্ট ২০২৫
ছবিঃ সংগৃহীত
ছবিঃ সংগৃহীত

রাজধানীর ১০ অঞ্চলে একযোগে মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)। অভিযানে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ৯ বাড়িওয়ালাকে ১ লাখ ৫৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।  

আজ দিনব্যপী এসব অভিযান পরিচালনা করেন (ডিএনসিসি)’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গন। 

আরও পড়ুন: ১৫ আগস্ট ঘিরে আ. লীগ-ছাত্রলীগকে সড়কে নামতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি কমিশনার

অঞ্চল-৫ এর আওতাধীন ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের আওতাধীন মোহাম্মদপুর এলাকায় মশক নিধন অভিযানে তিনটি বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় তিন বাড়িওয়ালাকে মোট ১ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযান পরিচালনা করেন অঞ্চল-৫ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুর রাফিউল আলম।

অঞ্চল-৩ এর আওতাধীন তেজগাঁও এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাশিদ কায়সার রিয়াদ মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযান পরিচালনাকালে বাসা বাড়ী, বাণিজ্যিক ভবন ও নির্মানাধীন ভবনে, ফাঁকা প্লটে মশক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় তিনি অন্তত ১০০টি বাড়ি পরিদর্শন করেন। অভিযানকালে দুইটি বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় দুই বাড়িওয়ালাকে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

আরও পড়ুন: সরকারি প্রশিক্ষণে বাড়লো ভাতা ও সম্মানী

অঞ্চল-৪ এর অন্তর্গত মিরপুর শাহ আলীবাগ এলাকায় মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করেন অঞ্চল-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু তাহের মোঃ সামসুজ্জামান। অভিযানকালে তিনি অন্তত ১০টি নির্মাণাধীন ভবনসহ মোট ৪৫ টি স্থাপনা পরিদর্শন করেন। দুইটি নির্মাণাধীন ভবনে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় মোট ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 

অঞ্চল-১০ এর অন্তর্গত বাড্ডা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাছিমা খানম। অভিযানকালে একটি বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।  

অঞ্চল ১ এর অন্তর্গত উত্তরা সেক্টর ৪ ও ৬ এলাকায় নীর্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো: নাজমুল হোসেন অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে একটি বাড়িতে এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ৩ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

এছাড়াও অন্যান্য অঞ্চলে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাগণ অভিযান পরিচালনা করেন এবং সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাগণ ডিএনসিসির দশটি অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে লিফলেট বিতরণ করে এবং মাইকিং করে জনসাধারণকে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সচেতন করেন।